
প্রচন্ড রোদ আর গরম, তার সাথে আছে ধুলো বালি ও ঘামের যন্ত্রণা, আরও আছে হুটহাট বৃস্টি। সব মিলিয়ে অনেকটা দিশেহারা থাকি আমরা এই সময়ে। ভেবে পায়না কোন পোশাক পরলে একটু স্বস্তি পাওয়া যাবে? হ্যা এসময়ের আরামদায়ক বা পছন্দের তালিকায় রয়েছে টি-শার্ট। যেকোন বয়সী তরুন-তরুনীসহ সবারই জনপ্রিয় পোশাক এই টি-শার্ট। তাই সবার চাহিদা ও যুগের সাথে তাল মিলিয়ে গবেষণার মাধ্যমে সব শ্রেণি-পেশার মানুষের কাছে গ্রহনযোগ্য করে তুলতে ব্যাস্ত থাকে বিভিন্ন ব্র্যান্ড শপ ও ফ্যাশন হাউজগুলো।
হালফ্যাশনের সব ধরনের টি-শার্ট পছন্দ অনুযায়ী শোরুম গুলোতে পাওয়া যায়। টি-শার্ট পছন্দ করতে হবে আবহাওয়ার উপর নির্ভর করে। সেই সাথে রঙের দিকটাও মাথায় রাখতে হবে। এই মৌসুমে খুব কালারফুল কিছু না কিনে বরং হালকা কালার বেছে নেওয়া উচিত। বেশি গরম থেকে রক্ষা পেতে কালো বা ধুসর রঙ বর্জন করা উচিত। একটু বর্ণিল বা আরামদায়ক সুতি কাপড়ে মিলবে স্বস্তি।
বাংলাদেশের প্রায় সব ব্র্যান্ডেরই নিজস্ব কারাখানা আছে। আর তারা আবহাওয়া ও রুচি অনুযায়ী ঐতিহ্যবাহী টি-শার্ট বানিয়ে থাকেন। এসব ব্র্যান্ড যেমন দর্জি বাড়ি, আড়ং,ক্যাটস আই, রং বাংলাদেশ, দেশাল, অন্জন্স,বাংলার মেলা,নগরদোলা অন্যতম। এসব প্রতিষ্ঠান নিত্যনতুন ডিজাইন দেশীয় থিমের উপর নির্ভর করে সময়ের চাহিদা অনুযায়ী নানারকম আকর্ষণীয় ও বর্ণিল টি-শার্ট তৈরি করেন। এক্ষেত্রে ফেব্রীক নির্বাচনে আরামদায়ক ও সুতিকেই প্রাধান্য দিয়ে থাকেন। কাজ ও মানের সাথে তারা আপোশ করেন না।
আবহাওয়া অনুযায়ী টি-শার্টের কালারের সামঞ্জস্য থাকতে হবে। একেকটি শোরুমে টি-শার্টের মূল্য একেক রকম। আপনার রুচি ও সামর্থ্য বিবেচনা করে নিজের ব্যাক্তিত্বের সাথে খাপ খাইয়ে টি-শার্ট নির্বাচন করা জরুরি। সময়োপযোগী পোশাক পরিধান আপনার রুচি ও ব্যাক্তিত্বের বহিঃপ্রকাশ ঘটায়।
এস আর