বৃহস্পতিবার,

১৪ নভেম্বর ২০২৪,

৩০ কার্তিক ১৪৩১

বৃহস্পতিবার,

১৪ নভেম্বর ২০২৪,

৩০ কার্তিক ১৪৩১

Radio Today News

শিল্পা শেঠির লাবণ্যময় ত্বকের গোপন রহস্য!

রেডিওটুডে রিপোর্ট

প্রকাশিত: ০৯:০২, ৩ নভেম্বর ২০২৪

Google News
শিল্পা শেঠির লাবণ্যময় ত্বকের গোপন রহস্য!

বলিউড অভিনেত্রী শিল্পা শেঠির বয়স প্রায় পঞ্চাশ ছুঁইছুঁই। তিনি দুই সন্তানের মা। বয়স কিংবা জীবনের চাপ তার চেহারা ও শরীরে প্রভাব ফেলতে পারেনি। তিনি ধরে রেখেছেন চেহারার লাবণ্য এবং মেদহীন শরীর। শিল্পার রূপলাবণ্য ও সৌন্দর্যের নেপথ্যে অনেকাংশ জুড়ে রয়েছে তার ডায়েট ও শরীরচর্চার অভ্যাস। তিনি নিয়ম করে যোগাসন, কার্ডিয়ো, ওয়েট ট্রেনিংয়ের পাশাপাশি খাওয়াদাওয়া নিয়ে অতিমাত্রায় সচেতন। 

তিনি খুবই ভোজনরসিক। ফুচকা, চটপটি, রসগোল্লা সবই খান তিনি। শিল্পার মতে, ডায়েট করা মানে না খেয়ে থাকা নয়। 

শিল্পার সকাল শুরু হয় ঈষদুষ্ণ জলে লেবুর রস পান করে। কাঠবাদাম দুধ, কলা, মধু ও ওটস দিয়ে বানানো বিশেষ এক রকম স্মুদিও থাকে তার সকালের নাশতায়। জলখাবার ঘুরিয়ে-ফিরিয়ে খেতে পছন্দ করেন শিল্পা। কড়া করে ব্রাউন ব্রেড সেঁকে তাতে মোটা করে সাদা মাখন লাগিয়ে বেশ ভালবাসেন তিনি। প্রায়শই তার জলখাবারে এই পদটি থাকে। তা ছাড়া দোসা, সবজি দিয়ে স্যান্ডউইচও খান তিনি। 

দুধ খেতে ভালবাসেন শিল্পা। গরুর দুধ নয়, বেশি আয়রনের জন্য মহিষের দুধই পছন্দ তার। তবে শিল্পার পরামর্শ, শরীর বুঝেই তা খাওয়া উচিত। গ্যাস-অম্বলের সমস্যা বা বদহজমের সমস্যা না থাকলে মহিষের দুধ খাওয়া যেতেই পারে। 

ভালোমন্দ খেলেও বাড়িতে তৈরি খাবার খেতেই পছন্দ করেন অভিনেত্রী। মাঝেমধ্যে কেক-পেস্ট্রি খেলেও, তা পরিমিত পরিমাণে খেতেই পছন্দ করেন তিনি। যারা ওজন কমাতে চান, তাদের জন্য শিল্পার পরামর্শ, পছন্দের খাবার সপ্তাহে এক দিন খাওয়া যেতেই পারে, তবে তা খেতে হবে পরিমিত। 

যতই ব্যস্ততা থাক, দুপুরের খাবার ১২টা থেকে ১টার মধ্যেই খেয়ে নেন শিল্পা। সবজি দিয়ে খিচুড়ি এক কাপ, একটি সেঁকা পাঁপড় আর সামান্য রসুনের আচার— তার খুব প্রিয়। শিল্পা বলছেন, সাদামাঠা ভাত, ডাল আর সবজি খেতেই পছন্দ করেন তিনি। রাজমা-চালের সঙ্গে মাখো মাখো পনির খেতে দ্বিধা করেন না তিনি। 

সারা দিনে যা-ই খান না কেন, রাতের খাবার নিয়ে যথেষ্ট সচেতন শিল্পা। রাত ৮টার পর পানি ছাড়া আর কিছুই খান না। সন্ধ্যা ৭টার মধ্যে সামান্য স্যুপ খান। এ অভিনেত্রীর পরামর্শ, ওজন কমাতে হলে রাত ৮টার পরে আর কিছুই খাওয়া যাবে না। ফল বা দুধও না। ওই সময় পাকস্থলীকে বিশ্রাম দিতে হবে। তা হলে সারা দিনের খাবার ভালোভাবে হজম হবে। 

সর্বশেষ

সর্বাধিক সবার কাছের